আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে চান? - বিস্তারিত
ঢাকা আজঃ শনিবার, ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৭শে জুলাই, ২০২৪ ইং, ২০শে মুহাররম, ১৪৪৬ হিজরী
সর্বশেষঃ

ইতিহাসের পাতায় বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচন

ভোলার খবর ডেস্ক: ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ বিজয় অর্জমাধ্যমে স্বাধীন সার্বভৌম দেশ হিসাবে যাত্রা শুরু করে। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশে এগারটি জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ৭ জানুয়ারী, ২০২৪ বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। বাংলাদেশের নির্বাচনের ইতিহাসে অষ্টমবারের মত ক্ষমতাসীন দলীয় সরকারের অধীনে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনকে ঘিরে জনমনে রয়েছে নানান জল্পনা-কল্পনা। স্বাধীনতার ৫০ বছর পরবর্তি এই নির্বাচন বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক যাত্রাকে আরো সুগম করবে এই প্রত্যাশায় বিগত এগারটি নির্বাচন নিয়ে কিছু কথা তুলে ধরা হলো।
২০১৮ সাল পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ১১ টি নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ পাঁচবার, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) চারবার করে মোট নয়বার এবং বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি দুইবার জয় লাভ করে। আওয়ামী লীগ প্রথম, সপ্তম, নবম, দশম ও একাদশ সংসদ নির্বাচনে; বিএনপি দ্বিতীয়, পঞ্চম, ষষ্ঠ ও অষ্টম সংসদ নির্বাচনে এবং জাতীয় পার্টি তৃতীয় ও চতুর্থ সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়। প্রতিটি দল পর পর দুইবার সরকার গঠন করলেও আওয়ামী লীগ ২০০৮ সাল থেকে টানা তিনবার সরকার গঠন করে পূর্ণ মেয়াদে ক্ষমতায় আছে। জাতীয় সংসদের মেয়াদ পাঁচ বছর হলেও এগারটি সংসদের মধ্য প্রথম চারটি তথা প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ সংসদ এবং ষষ্ঠ সংসদ রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে তার মেয়াদ পূর্ণ করতে পারেনি। তবে পঞ্চম সংসদ এবং পরবর্তী সপ্তম, অষ্টম, নবম, দশম ও একাদশ সংসদ তার মেয়াদ পূর্ণ করে। সবচেয়ে কম মেয়াদের সংসদ ছিলো ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত বিএনপি’র তৃতীয় মেয়াদের সরকার, যার স্থায়িত্ব ছিলো মাত্র পনের দিন।
দেশের ইতিহাসে দলীয় সরকারের অধীন অনুষ্ঠিত ১৯৭৩, ১৯৭৯, ১৯৮৬, ১৯৮৮, ১৯৯৬, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের প্রতিটি নির্বাচনে ক্ষমতাসীনরা জয়ী হয়েছে। এর মধ্যে সামরিক সরকারের অধীনে ছিলো তিনটি নির্বাচন, বাকিগুলো গণতান্ত্রিক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। তবে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত অনুষ্ঠিত চারটি সংসদ নির্বাচন নিয়েই বিতর্ক রয়েছে। ১৯৯০ সালের শেষে এক গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের পতনের পর বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই নির্দলীয় সরকার প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে অন্তবর্তীকালীন সময়ে গঠিত হয়েছিলো।
১৯৯১ সালের পুর্ব পর্যন্ত নির্বাচন বলতে মানুষের অভিজ্ঞতা ছিলো শক্তিশালী প্রার্থীর সমর্থকদের সন্ত্রাস আর জাল ভোটসহ নানা ধরনের অনিয়মের সাক্ষী হওয়া। ১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন ছিল পুরোপুরিই অন্য রকম, বাংলাদেশের মানুষের এক নতুন অভিজ্ঞতা।‘আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব’, এই বাক্যের প্রয়োগ প্রথমবারের মতোই সেবার অনুভব করেছিলেন বাংলাদেশের ভোটাররা। এই নির্বাচনে মানুষ স্বতঃস্ফুর্তভাবে ভোট দিতে ভোটকেন্দ্রে যায় এবং সেখানে কোনো বাধা ছাড়াই তাঁরা ভোট দেয়।
১৯৯১ সালের এই অন্তবর্তীকালীন সরকার ব্যবস্থায় অনুষ্ঠিত নির্বাচন দেশ বিদেশে সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়ায় এই সরকার পদ্ধতিকে মডেল ধরে ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ইতিহাসের সংক্ষিপ্ততম সময়ের জন্য গঠিত সংসদেই পাস হয়েছিল নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান। এরপর ১৯৯৬, ২০০১ এবং ২০০৮ সালে তিনটি নির্বাচন নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হয়েছে। আর এই তিনটি নির্বাচনের ফলাফল সর্বশেষ ক্ষমতায় থাকা দলের বিপক্ষে যায়। মোটকথা, সর্বশেষ প্রধান বিরোধী দল ঐ তিনটি নির্বাচনে জয়লাভ করে। তবে ২০১১ সালে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল হলে পরবর্তী দুইটি নির্বাচন দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হয় এবং ক্ষমতাসীনরা জয়লাভ করে।
ভোটারের উপস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত অষ্টম সংসদ নির্বাচনে। এই নির্বাচনে ৮৭ শতাংশ ভোট পড়ে। আর সবচেয়ে কম ভোট পড়েছে ১৯৯৬ সালে অনুষ্ঠিত চতুর্থ সংসদ নির্বাচনে। এতে ভোট পড়ে ২৬.৫ শতাংশ। এছাড়া, প্রথম সংসদ ৫৪.৯ শতাংশ, দ্বিতীয় সংসদ ৫১.৩ শতাংশ, তৃতীয় সংসদ ৬১.৩ শতাংশ, চতুর্থ সংসদ ৫২.৫ শতাংশ, পঞ্চম সংসদ ৫৫.৪ শতাংশ। অন্যদিকে, সপ্তম সংসদে ৭৫.৪৯ শতাংশ, অষ্টম সংসদে ৭৫ শতাংশ, দশম সংসদে ৪০ শতাংশ এবং একাদশ সংসদে ভোট পড়েছে প্রায় ৮০ শতাংশ।
স্বাধীন বাংলাদেশের পঞ্চাশ বছরে অনুষ্ঠিত এগারটি নির্বাচন পর্যলোচনা করলে দেখা যায়, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নৌকা প্রতীক নিয়ে ২৯৩টি আসনে জয়লাভ করে সরকার গঠন করে। এছাড়াও জাসদ ১টি, বাংলাদেশ জাতীয় লীগ ১টি এবং ৫টি আসন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়লাভ করেন। প্রথম সংসদে ১১ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হন।
১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি জিয়াউর রহমানের আমলে দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিএনপি ২০৭টি আসনে জয়লাভ করে। এই নির্বাচনে আওয়ামীলীগ দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে অংশগ্রহণ করে। এরমধ্যে আওয়ামী লীগ (মালেক) ৩৯টি, আওয়ামী লীগ (মিজান) ২টি, জাসদ ৮টি, মুসলিম লীগ ও ডেমোক্রেটিক লীগ ২০টি, ন্যাপ (মোজাফফর) ১টি, বাংলাদেশ জাতীয় লীগ ২টি, বাংলাদেশ গণফ্রন্ট ২টি, বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল ১টি, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আন্দোলন ১টি, জাতীয় একতা পার্টি ১টি এবং ১৬টি আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়লাভ করেন।
১৯৮৬ সালের ৭ মে তৃতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই নির্বাচনে জাতীয় পার্টি ১৫৩টি আসনে বিজয়ী হয়। এছাড়াও আওয়ামী লীগ ৭৬টি, জামায়াত ইসলামী ১০টি, সিপিবি ৫টি, ন্যাপ (মোজাফফর) ২টি, ন্যাপ ৫টি, বাকশাল ৩টি, জাসদ (রব) ৪টি, জাসদ (সিরাজ) ৩টি, মুসলিম লীগ ৪টি, ওয়ার্কার্স পার্টি ৩টি এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৩২টি আসনে জয়লাভ করেন। বিএনপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল এই নির্বাচন বর্জন করে।
১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ চতুর্থ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে জাতীয় পার্টি ২৫১টি আসনে জয়লাভ করে। অন্যদিকে আ. স. ম. আব্দুর রব এর নেতৃত্বাধীন সম্মিলিত বিরোধী দল ১৯টি, জাসদ (সিরাজ) ৩টি, ফ্রিডম পার্টি ২টি এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ২৫টি আসনে বিজয়ী হন। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, সিপিবিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল বর্জন করে।
১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারিতে পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়। এতে বিএনপি ১৪০টি আসনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে। এছাড়াও আওয়ামী লীগ ৮৮টি, জাতীয় পার্টি ৩৫টি, বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী ১৮টি, সিপিবি ৫টি, বাকশাল ৫টি, জাসদ (সিরাজ) ১টি, ইসলামী ঐক্যজোট ১টি, ওয়ার্কার্স পার্টি ১টি, এনডিপি ১টি, গণতন্ত্রী পার্টি ১টি, ন্যাপ (মোজাফফর) ১টি, অনান্য দল ৩টি আসনে জয়লাভ করে। এই নির্বাচনে সরকার গঠনের জন্য কোন রাজনৈতিক দল একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করতে পারেনি।
১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। নির্বাচনে বিএনপি ২৭৮টি আসনে, ফ্রিডম পার্টি ১টি এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ১০টি আসনে জয়লাভ করে। বাকি ১১টি আসনে ভোটগ্রহণ গোলযোগের কারণে স্থগিত থাকে। নির্বাচনে ৪৯টি আসনে প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়। আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিসহ প্রায় সব বিরোধী দল এই নির্বাচন বর্জন করে। ফলে তিন মাস পরেই আরেকটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
১৯৯৬ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত সপ্তম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ১৪৬টি আসনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে। এছাড়াও নির্বাচনে বিএনপি ১১৬টি, জাতীয় পার্টি ৩২টি, জামায়াত ইসলামী ৩টি, ইসলামী ঐক্যজোট ১টি, জাসদ ১টি ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ১টি আসনে বিজয়ী হয়।
২০০১ সালের ১ অক্টোবর অষ্টম সংসদ নির্বাচেন বিএনপি ১৯৩টি আসনে জয়লাভ করে। এছাড়াও, আওয়ামী লীগ ৬২টি, জাতীয় পার্টি ১৪টি, জামায়াত ইসলামী ১৭টি, বিজেপি ৪, জেপি (মঞ্জু) ১টি, ইসলামী ঐক্যজোট ২টি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ১টি ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৬টি আসনে বিজয়ী হয়।
২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নবম সংসদে আওয়ামী লীগ ২৩০টি আসনে জয়লাভ করে। এই নির্বাচনে বিএনপি ৩০টি, জাতীয় পার্টি ২৭টি, জাসদ ৩টি, জামায়াত ইসলামী ২টি, ওয়ার্কার্স পার্টি ২টি, বিজেপি ১, এলডিপি ১টি ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৪টি আসনে জয়লাভ করে।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারী বাংলাদেশের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ১৫৩টি আসনে প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। বাকি ১৪৭টি আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মোট ২৩৪টি, জাতীয় পার্টি ৩৪টি, ওয়াকার্স পার্টি ৬টি, জাসদ ৫টি, জাতীয় পার্টি (জেপি) ২টি, তরিকত ফেডারেশন ২টি, বিএনএফ ১টি, স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ১৬টি আসনে জয়লাভ করেন। প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল এই নির্বাচন বর্জন করে।
২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই নির্বাচনে ৩৯টি নিবন্ধিত দলের সব কয়টি দল অংশ গ্রহণ করে। নির্বাচনে মোট প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ১ হাজার ৮৬১ জন। এর মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ১ হাজার ৭৩৩ জন এবং ১২৮ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নির্বাচনে অংশ নেয়। ৩০০ আসনের মধ্যে ১টি আসনের প্রার্থী মারা যাওয়ায় ২৯৯টি আসনে নির্বাচন হয়। ১টি আসনের ফলাফল স্থগিত থাকায় বাকি ২৯৮টি আসনের মধ্যে আওয়ামীলীগ নৌকা প্রতীকে এককভাবে ২৫৯টি আসনে জয়লাভ করে। এছাড়াও জাতীয় পার্টি লাঙ্গল প্রতীকে ২০টি, বিএনপি ধানের শীষ প্রতীকে ৫টি, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ৩টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) ২টি, বিকল্পধারা বাংলাদেশ ২টি এবং জাতীয় পার্টি (জেপি)১টি, তরিকত ফেডারেশন ১টি , গণফোরাম ২টি আসনে জয়লাভ করে। অন্যদিকে, ৩টি আসনে জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা।
২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে সারাবিশ্ব। দেখা যাক, এই নির্বাচন বাংলাদেশের নির্বাচনের ইতিহাসে কেমন স্থান দখল করে নেয়। কেননা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিলের পর তৃতীয় নির্বাচন এবং একই দলের তথা আওয়ামী লীগ সরকারের টানা চতুর্থবার সরকার গঠনের মত রেকর্ড গড়ার নির্বাচন।
মোঃ হেলাল উদ্দিন- শিক্ষক, লেখক ও গবেষক।

ফেসবুকে লাইক দিন