আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে চান? - বিস্তারিত
ঢাকা আজঃ রবিবার, ৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৯শে মে, ২০২৪ ইং, ১০ই জিলক্বদ, ১৪৪৫ হিজরী
সর্বশেষঃ

ভোলার বাজারে নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যবসা,প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা!!

এম এ রহিমঃ-সরকারের নিষেধাজ্ঞা থাকার পরও প্রশাসনের নাকের ডগায় ফর হামেশে উৎপাদন ও বিক্রি হচ্ছে এই নিষিদ্ধ পলিথিন।পরিবেশ বান্ধব ব্যাগ বাজারে সহজ না হওয়ায় এর ক্ষতিকর দিক যনা সত্বেও ব্যবহার করছেন সাধারণ মানুষ। এই ক্ষতিকারক পলিথিন ব্যবহার বন্ধ করা না গেলে মারাত্মকভাবে পরিবেশ বিপর্যয়ের আশঙ্কাও রয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা।ভোলার নতুন বাজার ও সদর রোডের বিপুনি বিতান সহ সব হাটবাজারে পলিথিন বিক্রয় হয় প্রকাশ্যে এগুলো ক্রেতার হাত ধরে ছড়িয়ে পড়ছে পথে-ঘাটে জলাশয়ে জমিতে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হওয়ায় পলিথিন ব্যবহার বন্ধ ও উৎপাদনের বিধি নিষেধ আছে।তারপরেও থামছে না কেনাবেচা। বড় ব্যবসায়ীদের লোভ আর ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের লাভের আশায় এই ব্যবসাকে বেগবান করছে। বিশ্বব্যাপী মানব সৃষ্ট দূষনের মধ্যে অন্যতম হলো পলিথিনের ব্যবহার। বাংলাদেশে রয়েছে পলিথিনের যথেষ্ট ব্যবহার। দ্বিপ জেলা ভোলার চিত্র এর ব্যতিক্রম নয়।্ভোলার ব্যস্ততম স্থান নতুন বাজার। এই নতুন বাজার হচ্ছে নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যবসায়ীদের আঁতুড় ঘর। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যবসায়ী চৌধুরী। এই চৌধুরী নামক নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যবসায়ীর হাত অনেক লম্বা দলীয় সেল্টারও নাকি রয়েছে অনেক।
মুঠোফোনে নিষিদ্ধ পলিথিন সম্পর্কে জানতে চাইলে পলিথিন ব্যবসায়ী চৌধুরী বলেন সাংবাদিক মিলন ও ওপুদা-কে চিনেন, সাংবাদিক মিলন ও ওপুদা-কে জিজ্ঞাসা করেন আমি কে?আরো এক নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যবসায়ী মোঃ নাসির সত্যতা স্বীকার করে বলেন হ্যাঁ আমরা নতুন বাজারে নিষিদ্ধ পলিথিনের ব্যবসা করি।
আরো এক পলিথিন এর ব্যবসায়ী আক্তার হোসেন।
এই সমস্ত ব্যবসায়ীরা দিনে দুপুরে খোলা ময়দানে বিক্রি করছে নিষিদ্ধ পলিথিন।স্থানীয়রা বলছেন বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় পলিথিনে ব্যবহারে বাধ্য হচ্ছেন সাধারণ জনতা। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় পলিথিনের ব্যবহার ও সরবরাহ বন্ধে কঠোর পদক্ষেপে দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

আসছে বিস্তারিত ২য় পর্বে…..

ফেসবুকে লাইক দিন